Bangladesh and the United States have a vibrant bilateral trade relationship that benefits both countries and their peoples. They import and export billions of dollars’ worth of commodities to one another, including machinery, technology, seeds, and garments. As an emerging tech hub in South Asia, Bangladesh is fertile ground for new, innovative partnerships and startups with American companies. This economic relationship extends beyond the exchange of goods to sharing best practices on workforce empowerment, an effort illustrated by Boeing providing advance training for Bangladeshi pilots. The United States also has supported garment workers’ right to unionize in Bangladesh by collaborating with local trade union leaders, while U.S. consumers have grown increasingly conscientious of ethics in the fashion world. This is particularly significant, as major American brands, such as Walmart and Target, continue to source apparel from Bangladesh. As the Bangladeshi economy continues to diversify, U.S.-Bangladesh trade relations will grow and deepen.
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি প্রাণবন্ত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে যার ফলে উভয় দেশ ও তাদের জনগণ উপকৃত হচ্ছে। দেশদুটি নিজেদের মধ্যে মেশিনপত্র, প্রযুক্তি, বীজ ও পোশাকসহ বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করে থাকে। দক্ষিণ এশিয়ার বিকাশমান প্রযুক্তি কেন্দ্র হিসেবে আমেরিকার বিভিন্ন কোম্পানির সাথে নতুন ও উদ্ভাবনী অংশীদারিত্ব এবং নতুন ব্যবসা উদ্যোগ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ একটি উর্বর ক্ষেত্র। এই অর্থনৈতিক সম্পর্কের মধ্যে পণ্য আদান-প্রদানের বাইরে শ্রমশক্তির সক্ষমতা উন্নয়ন বিষয়ক বিভিন্ন সেরা চর্চার আদান-প্রদানও রয়েছে। তেমনই একটি উদ্যোগের রূপায়ণ হলো বোয়িং কর্তৃক বাংলাদেশী পাইলটদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান। যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকেরা ফ্যাশন জগতের নৈতিকতা বিষয়ে ক্রমবর্ধমানভাবে সচেতন হয়ে ওঠার প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্র এদেশের ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের সাথে সহযোগিতার ভিত্তিতে বাংলাদেশে গার্মেন্টস শ্রমিকদের সংগঠন করার অধিকারের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে, কারণ ওয়ালমার্ট ও টার্গেটের মতো আমেরিকান বড় বড় ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে পোশাক সংগ্রহ করে চলেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অব্যাহত বৈচিত্র্যের কারণে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে এবং আরো গভীর হবে।