The initial seeds of friendship and collaboration between everyday Bangladeshis and Americans––early immigrants, artists, scholars, architects, doctors, and entrepreneurs––began prior to Bangladesh’s independence in 1971, when the country was referred to as East Pakistan. Long before formal diplomatic ties were established, this bilateral relationship had a rich foundation that involved Americans and Bangladeshis working together, designing iconic buildings, and exchanging academic experts. Bangladeshis traveled to the United States for new business opportunities and to further their academic studies. Many returned home with advanced degrees, bringing with them their American peers and classmates who similarly found professional fulfillment in projects, such as establishing new university programs. These early people-to-people contacts created lasting partnerships, many of which still endure. They serve as the roots of the political, philanthropic, business, educational, and cultural ties that characterize the relationship between Bangladesh and the United States today.
বাংলাদেশী ও আমেরিকানদের বিশেষত শুরুর দিকের অভিবাসী, শিল্পী, পণ্ডিত, স্থপতি, ডাক্তার ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে প্রাত্যহিক বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার আদি বীজ রোপিত হয়েছিল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতারও আগে যখন দেশটিকে পূর্ব পাকিস্তান হিসাবে উল্লেখ করা হতো। আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ারও অনেক আগে থেকে এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের একটি সমৃদ্ধ ভিত্তি ছিল যেখানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভবনের নকশা প্রণয়ন ও একাডেমিক বিশেষজ্ঞ আদান-প্রদানসহ আমেরিকান ও বাংলাদেশীরা একসাথে কাজ করেছে। বাংলাদেশীরা নতুন ব্যবসার সুযোগ অন্বেষণ ও শিক্ষাগ্রহণের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছেন। অনেকে উচ্চ ডিগ্রির পাশাপাশি আমেরিকান সহসাথী ও সহপাঠীদের নিয়ে দেশে ফিরেছেন। তারাও অনুরূপভাবে এখানে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে নতুন কার্যক্রম গ্রহণের মতো বিভিন্ন প্রকল্পে পেশাদারি পরিপূর্ণতা খুঁজে পেয়েছেন। শুরুর দিকে দু’দেশের মানুষের মধ্যে এই যোগাযোগের ফলে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারিত্ব সৃষ্টি হয়েছে যার অনেকগুলোই এখনও বিদ্যমান। সেগুলো রাজনৈতিক, জনহিতকর, ব্যবসায়িক, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের শেকড় যা বর্তমানের বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেকার বিশেষত্বকে তুলে ধরে।