The initially fraught relationship between the two countries began during Bangladesh’s war of independence. Senator Edward Kennedy and the American people stood firmly behind Bangladeshis, even though the U.S. government’s official stance was in support of Pakistan. The now-famous telegrams sent by the U.S. Consul General in Dhaka, Archer Blood, along with Senator Kennedy’s highly publicized visit to refugee camps in West Bengal, India, brought to light the atrocities committed by the Pakistani army. Senator Kennedy’s pivotal visit led to the United States officially recognizing Bangladesh on April 4, 1972. Ever since, Bangladeshi leaders have met with U.S. presidents and other high-level government officials to discuss pressing issues, spanning trade, development, refugee resettlement, disaster relief, agriculture, and democratic principles.
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দুই দেশের মধ্যেকার সম্পর্কে বিরোধ শুরু হয়। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আনুষ্ঠানিক অবস্থান পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডিসহ আমেরিকার জনগণ বাংলাদেশীদের পক্ষে শক্ত অবস্থান নিয়েছিলো। ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের কনসুল জেনারেল আর্চার ব্লাডের পাঠানো অধুনা বিখ্যাত টেলিগ্রাম এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শরণার্থী শিবিরে সিনেটর কেনেডির বহুল প্রচারিত সফরের মাধ্যমে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নৃশংসতার কথা সামনে চলে আসে। সেনেটর কেনেডির গুরুত্বপূর্ণ সফরের ফলস্বরূপ ৪ এপ্রিল ১৯৭২ যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়। তখন থেকেই বাংলাদেশী নেতৃবৃন্দ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও উচ্চ-পর্যায়ের অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে জরুরী বিষয়, ক্রমপ্রসারমান বাণিজ্য, উন্নয়ন, শরণার্থী পুনর্বাসন, দুর্যোগ ত্রাণ, কৃষি ও গণতান্ত্রিক মূলনীতি বিষয়ে আলোচনার জন্য সাক্ষাৎ করে আসছেন।